Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার অর্জন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়, সিলেট এর পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। মুজিব বর্ষে বাংলার মাটিতে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 


একনজরে প্রকল্প

এক নজরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প

প্রকল্পের নাম

:

বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প ।

প্রকল্প  অনুমোদনের তারিখ

:

২৫ মে, ২০২০

প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় হতে প্রকল্পের জি. ও. জারির তারিখ

:

৪ এপ্রিল, ২০২১

প্রকল্পের  মেয়াদকাল

:

মূল মেয়াদ

১ম সংশোধিত

2য় সংশোধিত

 

জুলাই ২০১৭- জুন ২০২০

জুলাই ২০১৭- জুন ২০২২

জুলাই ২০১৭- ডিসেম্বর ২০২২

প্রকল্পের মোট বাজেট (ডিপিপি/ টিটিপি মোতাবেক ) (লক্ষ টাকায় )

 

 

মূল

১ম সংশোধিত

2য় সংশোধিত

:

মোট:

৪৮৫৫.৭

৬০৬৯.৬১

৭০৮৪.২২

 

জিওবি :

৪৮৫৫.৭

৬০৬৯.৬১

৭০৮৪.২২

 

বৈদেশিক সাহায্য/ সংস্থা:

 

 

অর্থের উৎস

:

জিওবি ।

প্রকল্পের অবস্থান

 

বিভাগ

জেলা

উপজেলা

ইউনিট

 

 ঢাকা

কিশোরগঞ্জ

সকল উপজেলা 

১৪

 

গোপালগঞ্জ

সকল উপজেলা 

 

মানিকগঞ্জ

ঘিওর, সিংগাইর

 

নরসিংদী

নরসিংদী সদর 

 

ঢাকা

ধামরাই

 

চট্টগ্রাম 

কুমিল্লা

সকল উপজেলা 

১৮

 

চাঁদপুর

ফরিদগঞ্জ

 

নোয়াখালি

সুবর্ণচর, হাতিয়া

 

খাগড়াছড়ি

খাগড়াছড়ি সদর

 

রাজশাহী

সিরাজগঞ্জ

সকল উপজেলা 

১০

 

রাজশাহী

 ইউসিডি, গোদাগাড়ী

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

শিবগঞ্জ, ইউসিডি

 

খুলনা

বাগেরহাট

সকল উপজেলা 

১০

 

মাগুরা

মাগুরা সদর, শ্রীপুর

 

নড়াইল

ইইসিডি, সদর

 

সিলেট

সুনামগঞ্জ

সকল উপজেলা 

১২

 

সিলেট

দক্ষিণ সুরমা

 

রংপুর

লালমনিরহাট

সকল উপজেলা 

 

রংপুর

গংগাচড়া 

 

ঠাকুরগাঁও

রাণীশংকৈল

 

বরিশাল

বরগুনা

সকল উপজেলা 

 

বরিশাল

বাবুগঞ্জ, উজিরপুর

 

ভোলা

দৌলতখান

 

ময়মনসিংহ

শেরপুর

সকল উপজেলা 

 

ময়মনসিংহ

তারকান্দা, ফুলপুর, হালুয়াঘাট

 

জামালপুর

ইসলামপুর

 

নেত্রকোনা

সদর, বারহাট্টা

 

৮বিভাগ

২৭জেলা

117উপজেলা

১১৭ টি

প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যমাত্রা

:

মূল উদ্দেশ্য: প্রান্তিক পেশাজীবী জাতিগোষ্ঠীর দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে উৎপাদিত পণ্য ও সেবার উৎকর্ষ এবং পেশার আধুনিকায়নের মাধ্যমে তাঁদের অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিসহ সমাজের মূল শ্রোতধারায় সম্পৃক্তকরণের নিমিত্ত জীবনমান উন্নয়ন।
বিশেষ উদ্দেশ্য:
-দেশব্যাপী প্রান্তিক পেশাজীবীগোষ্ঠীর সঠিক সংখ্যা নিরূপণ ও তাদের তথ্য সম্বলিত অনলাইন ডাটাবেজ;
-পেশার টেকসই উন্নয়নে সফটস্কিলস/উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ প্রদান।
-মাঠ পর্যায়ের এ পেশাজীবীদের উৎপাদিত পণ্যবাজারজাতকরণের লক্ষ্যে ঢাকায় ১ টি বিপনন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা।
-উপার্জন সক্ষমতা বৃদ্ধিকল্পে ও দক্ষতা উন্নয়নের নিমিত্ত প্রশিক্ষণ প্রদান;
-হাতে কলমে এপ্রেন্টিসশীপ (শিক্ষানবিশি) প্রশিক্ষণপ্রদানেরমাধ্যমে পেশার মানোন্নয়ন;
-কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি;
-প্রশিক্ষনোত্তর পেশার টেকসই উন্নয়নে নগদ অর্থ সহায়তা;
-প্রান্তিক পেশাজীবীগোষ্ঠীর সামাজিক মর্যাদা ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ;
-গুগল ম্যাপিং এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ ও অনুদান (নগদ সহায়তা) প্রাপ্তদের ব্যবসা প্রসারে সহায়তা এবং মনিটরিং এর মাধ্যমে প্রকল্পের স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণ;
-পেশাজীবীদের উৎপাদিত পণ্যের উৎকর্ষ সাধনে পরামর্শ/প্রশিক্ষণসহ তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের বহূমুখী ব্যবহারে প্রচারণা;
- প্রশিক্ষনোত্তর সমাজসেবা অধিদপ্তর/বিএমইটি কর্তৃক কম্পিটেন্ট সনদ প্রদান।

প্রকল্প পরিচালকের নাম, পদবী ও কর্মস্থল

:

মোহাঃ কামরুজ্জামান
অতিরিক্ত পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ও প্রকল্প পরিচালক
বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প, সমাজসেবা অধিদফতর, আগারগাঁও, ঢাকা

প্রকল্প সংশোধন হয়ে থাকলে সংশোধনের কারণ ও বিবরণ

:

প্রকল্পটি বর্তমানে ২০ (বিশ) জেলার ১০২টি উপজেলা/শহর ইউনিটে চলমান রয়েছে। যেখানে জরিপকৃত প্রান্তিক জনগোষ্ঠির স্ব-পেশা ধারণকারী ৬৯৬৮২ জনের মধ্যে ২৩৩৪৩ জনকে প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনান্তে অনুদান প্রদানের সুযোগ আছে।
-মূল ডিপিপি অনুযায়ী ১৫% প্রশিক্ষণ ও ৫০% অনুদানের ব্যবস্থা ছিল এবং সে অনুযায়ী প্রকল্পটি ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯ অর্থবছর পর্যন্ত বাস্তবাযিত হয়। যেখানে ৫২৭০ জনকে প্রশিক্ষণ এবং ৭১৮১ জনকে অনুদান প্রদান করা হয় ফলে প্রশিক্ষণের চেয়ে ১৯১১ জনকে অনুদান বেশি দেওয়া হয়।
-প্রকল্পটির ১ম সংশোধিত দলিল অনুযায়ী ৩৩.৫ % কে প্রশিক্ষণ ও অনুদান প্রদানের সংস্থান রাখা হয়। ফলে মাঠ পর্যায়ে মূল ডিপিপি অনুযায়ী ইতোপূর্বে ৫০ % অনুদান প্রদান করায় অনুদানপ্রাপ্ত ১৯১১ জনকে প্রশিক্ষণে অন্তর্ভূক্তকরণ সম্ভবপর হয়নি।
-প্রকল্পটির ১ম সংশোধিত দলিলে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের বেতনভাতা, শ্রান্তি ও বিনোদনভাতা, টেলিফোন, ইন্টারনেট ইত্যাদি প্রয়োজনীয় খাতের অন্তর্ভূক্ত নাই যা জরুরী অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন।
-দেশব্যাপী প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চলমান জরিপ কার্যক্রমের জন্য সফটওয়ার নির্মাণে, এ্যাপস নির্মাণ ও ডাটা এন্ট্রিতে ব্যয় বৃদ্ধি ও আন্ত:খাত সমন্বয় জনিত কারণে প্রকল্পটির সংশোধনী প্রয়োজন।
-আইএমইডির নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদনের ৫ম অধ্যায়ের ৫.২ এ প্রকল্প এলাকা নির্বাচনে যে সকল এলাকায় কাসাঁ-পিতলপণ্য প্রস্তুত হয় সে এলাকা সংযোজন করার পরামর্শ প্রদান করেন। ফলে কাসাঁ-পিতল পণ্য উৎপাদনের আধিক্য এলাকাসমূহ নতুনভাবে অন্তর্ভূক্তির জন্য প্রকল্পটির সংশোধনী প্রয়োজন।
-আইএমইডির নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদনের ৫ম অধ্যায়ের ৫.১৩ এর ৫ নম্বর এ প্রান্তিক পেশাজীবীদের জরিপ পরবর্তী আইডি কার্ডপ্রদানের ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করেন। আইডি কার্ড প্রদান নতুন সংযোজনে অর্থের সংস্থানে প্রকল্পটির ২য় সংশোধনী প্রয়োজন।
-প্রশিক্ষণের সংস্থান আছে। পেশার সত্যিকার মানোন্নয়নে উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য পেশাভিত্তিক ০৫ (পাঁচ) দিনের সফটস্কিলস/উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ প্রয়োজন এবং প্রশিক্ষণ পরবর্তী মাঠ পর্যায়ে নিবিড় মনিটরিং এ মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য কোন সম্মানীর সংস্থান না থাকায় প্রশিক্ষণ গ্রহণকারীগণ একাডেমিক শিক্ষিত না হওয়ার কারণে তার পেশার মানোন্নয়নে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঝুকিঁর মধ্যে পড়ছে। আইএমইডির নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদনের ৫ম অধ্যায়ের ৫.৮ অনুযায়ী প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণোত্তর নিবিড় মনিটরিং এর স্বার্থে এ খাতে অর্থসংস্থান প্রয়োজন।
- প্রকল্পের ১ম সংশোধিত দলিলে উদ্যোক্তা তৈরীতে ০৩ দিনের সফটস্কিলস/উদ্যোক্তা।
- প্রকল্পের ৩১/০৮/২০২০ তারিখের পিএসসি সভার ০৪ নং সিদ্ধান্ত মোতাবেক ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ সমাজসেবা অধিদফতরে একটি দিনব্যাপী পর্যালোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পর্যালোচনা সভার সুপারিশ অনুযায়ীও প্রকল্পটির ২য় সংশোধনী প্রয়োজন।
-বর্ণিত যৌক্তিক কারণে প্রকল্পটির ২য় সংশোধনী জরুরী প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। তবে এর বাস্তবায়ন কাল বৃদ্ধি করা হয়নি।

জুন ২০২২ পর্যন্ত প্রকল্পের ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি

:

আর্থিক

৬৮২১.৭১

 

বাস্তব

৯৯.৩০%

 

 সূত্র : সমাজসেবা অধিদফতর, ঢাকা এর ওয়েবসাইট